মায়ের ভালোবাসা-১ mayer valobasa choti

সামিম মা বাবার একমাত্র সন্তান। সামিমের বয়স ১৮ বছর। হাইট ৫ ফুট ৬। সামিম দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ে। তার মা একজন গৃহিণী। মায়ের বয়স ৩৯, হাইট ৫ ফুট ৭। বয়স ৩৯ হলেও দেখতে ২৫ বছরের মত সুন্দরী যুবতীর মত লাগে। তার মা বাসায় সবসময় সাড়ি পড়েই থাকে। সামিমের বাবা বিদেশে। সামিম পড়াশোনায় অতোটা ভালো না। কোনোরকম টেনেটুনে পাস্ করে। কিন্তু তার মা চাইতো ছেলে অনেক ভালো রেজাল্ট করে বড় কিছু করুক। অনেক টিউশন লাগিয়েছিলো সামিমের পেছনে তার মা। তবুও রেজাল্টের কোনো পরিবর্তন আসলো না।

তার মা কোনও ভাবেই বুঝতে পাড়ছিলো না কেন সামিম ভালো রেজাল্ট করছে না। একদিন সামিম বিকেলে ক্লাস থেকে বাড়ি ফিরলে তার মা সামিমের রুমে ঢুকে তার কাছে গিয়ে বসল। মা সামিমের মাথায় হাত বোলালো। সামিম মায়ের দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করল, “কিছু বলবে মা?”

মা বলল, “তোর কি হয়েছে রে সোনা? তোর রেজাল্ট এত খারাপ হচ্ছে কেন?” সামিম কোনও উত্তর দিচ্ছে না। তার মা আরও কিছু জিজ্ঞেস করতে যাবে তখনই তার ফোন বেজে উঠল। মা তার রুমে গিয়ে ফোন ধরে দেখল সামিমের বাবা ফোন করেছে। সামিমের বাবা বলল, “হ্যালো, কেমন আছো মিসেস?” সামিমের মা বলল, “এইতো ভালোই আছি।”

বাবা: সামিম কেমন আছে? আর ওর পড়াশোনার কি খবর?

মা: জানি না। ওর পড়াশোনায় তো একদম ভালো করছে না। ওই আগের মতোই টেনেটুনে পাস্ ছাড়া আর কোনো পরিবর্তন নেই।

বাবা: এতে খারাপ কি? আমিও তো এমনি ছিলাম।

মা: এমন ছিলে বলেই তো যা বিদেশে গিয়ে কামলা দিচ্ছো। নইলে তো বড় কোনও অফিসে চাকরি করতে। আমি চাই আমার ছেলে ভালোভাবে পড়াশোনা করে বড় একটি অফিসে চাকরি পাক।

বাবা: আচ্ছা ঠিক আছে, রেগে যাওয়ার মতো তো কিছু বলি নি তাই না? আচ্ছা আমি এবার রাখি রাতে কথা হবে।

বিকেলে ছেলের সাথে কথা বলতে না পাড়ায় রাতে সামিমের মা তার রুমে পা বাড়ায়। দেখে ছেলে রুমে নেই। তখনই সে কিছু পচ পচ শব্দ শুনতে পায়। গায়ে তেল মেখে ডললে যেমন আওয়াজ হয় সেরকম। আওয়াজটা বাথরুম থেকে আসছিল। তার মা রুমে ঢুকে বাথরুমের দরজায় কান পাতলো। আর তখনই দরজাটা হালকা ফাঁক হয়ে গেল। ভেতরের দৃশ্য দেখে তার মায়ের চোখ বড় বড় হয়ে গেল। সামিম হস্তমৈথুন করছিল।

তার মা কি করবে বুঝে উঠতে পারছিল না। তিনি তার রুমে চলে গেলেন। আর ভাবতে লাগলেন কেন তার ছেলে এটা করছে। তাহলে কি এটাই সেই কারণ যার জন্য সামিম পড়াশোনায় ভালো রেজাল্ট করছে না। পরেরদিন রাতের বেলা সামিম ড্রইং রুমে বসে ফোন চালাচ্ছিল। তার মা সামিমকে দেখে তার কাছে গিয়ে বসে। মায়াভরা কণ্ঠে তার মা বলল, “সামিম, কেন তুই এটা করছিস?”

সামিম জিজ্ঞেস করলো, “কি করছি?” তার মা বলল, “কাল রাতে বাথরুমে গিয়ে যা করছিস, আমি দেখেছি।” মায়ের কথা শুনে সামিম ভয়ে কাপতে লাগল। হার্টবিট বেড়ে গেল সামিমের। মা বলল, “ভয় পাশ না সোনা, আমি কিছু বলব না। শুধু আমাকে বল কেন করছিস এটা।” সামিম ভয়ে ভয়ে বলতে লাগলো, “আমি নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারি না। সহ‍্য করতে না পেরে এটা করি।” তার মা বলল, “তুই জানিস হস্তমৈথুন করলে শরীর আর মস্তিষ্কের জন্য কত ক্ষতি? এজন্যই তো তুই পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে পড়ছিস না রে সোনা।”

সামিম বলল, “কিন্তু আমি যে নিজেকে ধরে রাখতে পারি না মা।” মা বলল, “যখনই ওরকম ইচ্ছে করবে তখনই আমার কাছে চলে আসবি। আমি তোকে মৈথুন করে দেব।”

সামিম বেশ অবাক হলো, “তুমি! কিন্তু তুমি যে আমার মা?”

“মা বলেই বলছি। মায়ের কাছে লজ্জা কিসের? সন্তানের সকল কষ্ট সকল সমস্যা তো মাই দূর করে দেয়। আমিই তোকে মৈথুন করে দেবো সোনা। কিন্তু সর্ত একটাই। যে তুই নিজে আর হস্তমৈথুন করবি না আর ভালোভাবে পড়াশুনা করে ভালো রেজাল্ট করবি।” সামিম মাথা নেড়ে বলল, “ঠিক আছে।”

সামিমের মা এবার বলল, “এখন করে দেবো সোনা?” সামিম কিছু না বলে চুপচাপ বসে রইল। মা বুঝতে পারল ছেলে লজ্জা পাচ্ছে। মা হেসে দিয়ে বলল, “লজ্জা পাচ্ছিস? লজ্জা কাটানোর জন্যেই বলছি। আজকে করে দিলে পড়ে আর লজ্জা লাগবে না দেখিস। নে এবার তোর সোনাটা বের কর।”

সামিম তার প্যান্ট খুলে তার লিঙ্গ বের করলো। তার মায়ের সামনে তার লিঙ্গ এখন উন্মুক্ত। মা সামিমের নেতানো লিঙ্গ ধরে নাড়তে লাগল। মায়ের নরম হাতের স্পর্শে লিঙ্গতে রক্ত এসে শক্ত হয়ে উঠল।

সামিমের বুক ধুক ধুক করতে লাগলো। মা সামিমের দিকে তাকাল। সামিমও মায়ের দিকে তাকাল। দুজনের চোখাচোখই হতেই সামিম লজ্জায় মুখ নিচে নামিয়ে নিলো। মা সামিমকে লজ্জা পেতে দেখে মৃদু হাসল আর হাত দিয়ে মাথায় আদর করে দিতে লাগলো। আর অন্য হাত দিয়ে নিজের আদরের ছেলের লিঙ্গটা ধীরে ধীরে মৈথুন করে দিতে লাগলো।

সামিম চোখ বন্ধ করে ফেলল। মা সামিমের মাথা তার বুকে রাখলো। সামিম তার এক হাত মায়ের খোলা পেটের ওপর রাখল। মা সামিমের কপালে চুমু দিয়ে বলল, “ভালো লাগছেরে সোনা?” সামিম মৃদু কণ্ঠে উত্তর দিল, “হ‍্যা।”

সামিমের মা দেখল সামিমের লিঙ্গ থেকে পানির মতো আঠালো তরল বের হয়ে তার হাত পুরো ভিজে যাচ্ছে। মৈথুনের ফলে পচ পচ শব্দ হচ্ছে পুরো ড্রয়িং রুম জুড়ে। তার লিঙ্গটা একটু পর পরই কাপুনি দিচ্ছে। সামিমের মা এবার নিজেই লজ্জায় পরে গেলে। তবুও ছেলের সুখের জন্য মৈথুন করে যেতে থাকলেন।

সামিমের মুখ হা করে রয়েছে আর মুখ দিয়ে লালা বেরিয়ে মায়ের বুক ভিজিয়ে দিচ্ছে। সামিম এবার তার মাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরল। তার নিঃশাস ভারী হয়ে উঠল। মা নিজের বুকে ছেলের ভারী নিঃশাস অনুভব করে বুঝতে পারল সামিম এখন বীর্যপাত করবে। মা সামিমের লিঙ্গ জোরে জোরে মৈথুন করা শুরু করলো। সামিম সুখে ছটফট শুরু করে দিল আর মুখ দিয়ে গোঙানির আওয়াজ বের করতে লাগলো। ছেলের এমন আচরণ দেখে তার মা বলে উঠল, “এইতো সোনা, এক্ষুনি হয়ে যাবে। একটু সবুর কর বাবা একটু সবুর কর।”

সামিম কাপা কাপা গলায় বলল, “আহ্……আহ মা, মাগো ”

মা বলতে লাগল, “এইতো হয়ে যাবে বাবা।”

সামিমের লিঙ্গে শিরসিরণী অনুভূতি হওয়া শুরু করলো। সামিমের শরীর বেঁকে যেতে লাগল। মায়ের বুকে মুখ গুঁজে শরীর কাঁপিয়ে চিরিক চিরিক করে বীর্য বের হতে থাকল। মা সামিমের লিঙ্গ ধরে লিঙ্গের বারবার ফুলে উঠে বীর্য বের হওয়া অনুভব করতে থাকল। সাদা ঘন আঠালো বীর্য বের হয়ে মায়ের হাত মেখে গেল।

সামিম মায়ের বুকে মাথা রেখে হাফাতে থাকল। তার চোখ এখনও বন্ধ। মা সামিমকে ছেড়ে উঠে বাথরুমে গিয়ে ছেলের বীর্যগুলো ধুয়ে নিল। সামিম তার প্যান্ট পরে নিল। তার মা এসে বলল, “খাবার খেয়ে শুয়ে পর সামিম।” সামিম খাবার খেয়ে তার রুমে গিয়ে শুয়ে পড়ল।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url